আ,হ জুবেদঃ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কুয়েত শাখার উদ্যোগে গত ৩১শে মার্চ রোজ বৃহস্পতিবার রাত ৯ ঘটিকায় কুয়েত সিটিস্থ গুলশান হোটেলে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যেদিয়ে ৪৬তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হয়েছে।
সংগঠনের সভাপতি ও মাসিক মরুলেখার প্রতিষ্টাতা সম্পাদক আব্দুর রউফ মাওলার সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সামছুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী ফান্ডেশনের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক আহমেদুর রহমান মাসুম।
এতে বক্তব্য রাখেন, আওয়ামীলীগ বৃহত্তর জিলিব আল- সুয়েখ শাখার সাধারণ সম্পাদক আজহারুল হুসেন শিপন, সিনিয়র সহ সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান, সিলেট বিভাগীয় আওয়ামীলীগের সভাপতি ও কুয়েত কেন্দ্রীয় কমিটির প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সিলেট বিভাগীয় আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল আলিম, আওয়ামী যুবলীগ কুয়েত রাজ্য শাখার আহবায়ক নজরুল ইসলাম সাহিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ কুয়েত রাজ্য শাখার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ মুসা, আওয়ামীলীগ কুয়েত রাজ্য শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান,সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান, আওয়ামীলীগ কুয়েত রাজ্য শাখার সাধারণ সম্পাদক মোরশেদ আলম বাদল, জাতীয় পার্টি কুয়েত রাজ্য শাখার প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সহ সভাপতি মোহাম্মদ ইসমাইল, বাংলাদেশ আওয়ামী পেশাজীবীলীগ কুয়েত রাজ্য শাখার সাধারণ সম্পাদক আ,হ জুবেদ প্রমুখ।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও রাজনীতিবিদ মিহির কান্তি পাল ,বৃহত্তর সিলেট সমবায় সমিতি কুয়েতের সভাপতি ইউনুছ মতিন , বৃহত্তর সিলেট সমবায় সমিতি কুয়েতের সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট বিভাগীয় আওয়ামীলীগ কুয়েতের সাধারণ সম্পাদক মুরাদ চৌধুরী,আ:লীগ কুয়েত শাখার সহ সভাপতি লুতফুর রহমান, বাংলাদেশ সমিতি কুয়েতের প্রাক্তন সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও বিশিষ্ট আওয়ামী নেতা মো: জাহাঙ্গীর (দিলিপ), চাঁদপুর সমিতি কুয়েতের সভাপতি রফিক রাজা পাটুয়ারী, ইউনুছ মাস্টার, জাকির আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মো: শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
এদিকে নেতৃবৃন্দরা একবিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্টতম সন্তান সর্বকালের সর্ব শ্রেষ্ট বাঙ্গালী ও স্বাধীনতার ঘোষক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির দিনে দিনে দৃঢ় হচ্ছে। এধারা অব্যাহত রেখে প্রজন্মের পর প্রজন্ম মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাহলেই যে বীর মুক্তিযোদ্ধারা শহীদ হয়েছেন তাদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে। বক্তারা আরও বলেন, মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীশক্তিকে প্রতিহত করতে না পারলে দেশের আপামর জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে না। এদেরকে প্রতিহত করতে মুক্তিযোদ্ধাসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জিবিত সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
অনুষ্টান শেষে সকল নেতৃবৃন্দরা নৈশভোজে অংশগ্রহণ করেন।